Posts

বউ যখন বস

,,,,,,,, বউ যখন বস ,,,,,, , , বসঃহ্যালো মিস্টার রানা। একবার আমার কেবিনে আসুন আমিঃপারব না। বসঃকেন আমিঃসময় নেই। বসঃআমি আপ্নার বস বলছি। আমিঃতাই কি। বসঃআশ্চর্য,,, আপ্নার কি চাকরি করার ইচ্ছে আছে নাকি নেই। আমিঃআমার চাকরি নিয়ে আপ্নার এত মাথা ব্যাথা কেন। বসঃআমি আপ্নার বস।আমি ইচ্ছে করলে আপ্নার চাকরি থাকবে।আর ইচ্ছে না থাকলে চাকরি থাকবে না। আমিঃঠিকয়াছে আসছি।,,, হ্যালো ম্যাডাম (টেবিলে দুইটা থাপ্পর দিয়ে) বসঃবসুন। আমিঃদরকার নেই। আইয়্যাম কমফারটেবল। বসঃদরকার আছে বসুন।আমি যা যা বলি সেইগুলো লিখুন। আমিঃলেখার দরকার নেই আপ্নি বলুন।আমি মুখস্থ করে নিচ্ছি। বসঃঅনেক বড় লিস্ট। আপ্নি মনে রাখতে পারবেন না। আমিঃসেইটা আমার ব্যাপার। বসঃউফ আপ্নি এত কথা বলেন কেন। আমিঃঠিকয়াছে বলুন। বসঃনতুন তিনটা কম্পিউটার আর দুইটা কম্পিউটার টেবিল। আমিঃ এক মিনিট। কম্পিউটার ৩টা আর কম্পিউটার টেবিল দুইটা হবে কেনো এইটাও তিনটা লিখি। বসঃনা আমার বাড়িতে কম্পিউটার টেবিল আছে। আমিঃনতুন স্টাফ নিয়োগ হলো দুইটা আর আপ্নি কম্পিউটার কিনছেন তিনটা আর বাকি একটা কে ব্যাবহার করবে। বসঃআমি বাসায় নিয়ে যাব। আমিঃসেই জন্যে বল্লেন যে আপ্নার ...

Rookie wife

#Rookie wife. 1st episode. The night is now bowl now! Maybe the highest elevation. But why is the road and my area is empty blank?! Stay in a neighborhood There is no dogmark. I did not have any of the people before! Earlier, before the morning, people would have been seen to be roamed in the streets. But there is not a man today! But today that I need a fresh blood fresh blood and meat. If a living person or his body can not take home, then today I have no spare today. Maybe this morning will happen to death today! There is a standard knife in my hand. Now if I see any man, then I will ship it on. Its thin body to scatter the backyard. I will take his fresh bloodshed body to my house. No one is sitting on a fresh body! He is waiting when I will reach home with a fresh body! And he will eat the body of the body and eat it. But I can not find any man. Meanwhile, my appearance became more terrible. My lips were waiting for two horrible potter. My whole body was going to fill in the big ...

ডাকিনী বউ 2

. ২য় পর্ব . আসলে এই ডাকিনী কন্যা ইয়েজেরিন আমার জীবনে আসে একটা বইয়ের মাধ্যমে। ঘটনার শুরুটা হয় আজ থেকে ২ মাস আগে। আমি এই শহরে একাই থাকতাম। এই পৃথিবীতে আমার আপন বলতে কেউ বেঁচে নেই। এই শহরেই একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয় নিয়ে আমি লেখাপড়া শুরু করি। আমার বাবা-মা মারা যাওয়ার আগেই এই শহর থেকে একটু ভেতরের একটা এলাকায় আমার জন্য একটা বাড়ি করে রেখে গিয়েছিলেন। আমি যে এলাকায় থাকি সেই এলাকাটা গ্রাম এবং শহরের মাঝামাঝি। তাই প্রায় সকল সুবিধাই এখানে পাওয়া যায়। ২ মাস আগে একবার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ থেকে আমাদের শিক্ষা সফরে একটা প্রাকৃতিক বনের ভেতর নিয়ে যাওয়া হয়। বনটা অনেক পুরোনো এবং সুন্দর। কিন্তু শুনা যায় এই বনের ভেতরে নাকি অনেক আগে কিছু মানুষ বসবাস করতো। তারা নাকি এখানে বিভিন্ন কালো যাদু, পিশাচ বিদ্যা, ডাকিনী বিদ্যা নিয়ে চর্চা করতো। এবং কোন এক কারণে তারা এই বনের ভেতরেই ধ্বংস হয়ে যায়। এরপর থেকে এখানে আর কেউ আসে না। কিন্তু সেই বনে অদ্ভুত রকমের অনেক উদ্ভিদ দেখা যেতো। যেগুলো অন্য কোথাও পাওয়া যেতো না। তাই আমাদের শিক্ষা সফরে সেই বনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো ৩ দিনের জন্য। প্রথম...

ডাকিনী_বউ

# ডাকিনী_বউ . ১ম পর্ব . রাত এখন আর কয়টা বাজে! হয়তো সর্বোচ্চ এগাড়োটা বাজে। কিন্তু রাস্তাঘাট আর আমার এলাকাটা এতোটা ফাঁকা ফাঁকা লাগছে কেনো?! আশেপাশে কোন মানুষতো দুরে থাক! কোন কুকুরেরো চিহ্ন নেই। আমার এলাকাতো আগে এমন ছিলো না! আগে রাত ১ টা পর্যন্তও মানুষকে রাস্তায় ঘুরাঘুরি করতে দেখা যেতো। কিন্তু আজ একটাও মানুষ নেই! কিন্তু আজ যে আমার একটা তাজা মানুষের তাজা রক্ত আর মাংস লাগবেই। একটা জীবিত মানুষ বা তার লাশকে যদি বাড়িতে নিয়ে যেতে না পারি তাহলে যে আজ আর আমার কোন রেহাই নেই। হয়তো এই অভিশপ্ত অবস্থাতেই আজ আমার মৃত্যু ঘটবে! আমার হাতের মধ্যে একটা দাড়ালো ছুরি রয়েছে। এখন যদি আমি যেকোন একটা মানুষকেই দেখতে পাই তাহলে সাথে সাথে তার উপর ঝাপিয়ে পড়বো। ছুরির আঘাতে ছিন্নভিন্ন করে দেবো তার পুরো শরীর। তার তাজা রক্তমাখা শরীরটা নিয়ে যাবো আমার বাড়িতে। কোন একজন সেখানে একটা তাজা লাশের অপেক্ষায় ছটফট করছে! সে অপেক্ষায় আছে কখন আমি একটা তাজা লাশ নিয়ে বাড়িতে পৌছাবো! আর সে লাশটাকে রক্ত শুন্য করে ছিরেছিরে খাবে। কিন্তু আমিতো কোন মানুষকেই খুজে পাচ্ছি না। এদিকে আমার চেহারাটা আরো বেশি ভয়ংকর হয়ে উঠছিলো। আমার ঠোঁট বেদ করে ...

গল্প : ইরা গ্যাং - পর্ব ২

Image
এলাকার নামকরা মাস্তান মেয়ে ইরা। সে দিন রাতে যখন ইরা আমার কলারে ধরে বলেছিল 'প্রতিদিন রাতে আমার বাসার নিচে দাঁড়িয়ে বারান্দার দিকে তাকিয়ে কি দেখন?? আমি তখন বলেছিলাম তোমার মতন পেত্নীকে দেখার জন্য তোমার বাসার নিচে আসি না। ইরা আমায় ভালবাসে মনে মনে' তাই আমার এই কথা শুনে রাগে ফুলতে থাকে আর ওর চোখে জল চলে আসে। আমি এইসব কান্না পাত্তা না দিয়ে বাসায় এসে চিৎপটাং হয়ে ঘুম দিলাম। - - পরের দিন দুপুরবেলা আমার আকাশের সাথে দেখা। আকাশ আমাদের বাড়িওয়ালা আংকেলের ছেলে। আমার কাছের বন্ধু বলতে পারেন। আকাশ আমায় দেখে এগিয়ে এসে বলল কোথায় যাস? আমি বললাম ' চা খাব। আমি আর আকাশ রাস্তা দিয়ে হাটছি। যাচ্ছি মন্টু ভাইয়ের চায়ের দোকানে তখন দেখি ইরা আর কয়েকটা মেয়ে একটা ছেলেকে খুব পেটাচ্ছে।ছেলেটা  পিটুনি খেয়ে বলছে ' আপা আর ভুল করব না এবারের মতন মাফ করে দেন। ছেলেটার পিটুনি দেখে আকাশের পা কাঁপছে। আমি গিয়ে দাঁড়ালাম ইরার সামনে। ছেলেটা আমায় দেখে দৌড়ে এসে পিছনে লুকিয়ে বলল ' ভাইজান বাঁচান আমায়। আমি তাকিয়ে আছি ইরার দিকে। ইরাকে এই এলাকার সবাই ভয় পায় কারণ " ইরা এই এলাকার নামকরা মাস্তান গ্রুপ ইরা গ্যাং এর লিড...

গল্প: ইরা গ্যাং

Image
ঘটনাটা নিতান্তই অদ্ভুত বলা যায় । সেদিন দুপুরবেলা রাস্তা দিয়ে হাটার সময় চোখে পরে আমার অবাক করা একটা দৃশ্য। ৪/৫ টা মেয়ে একটা ছেলেকে খুব পেটাচ্ছে । মেয়েদের পড়নে জিন্স শার্ট প্যান্ট। হাতে হকি স্টিক - চোখে কালো গ্লাস। ছেলেটা পিটুনি খেয়ে বলছেন ' আপা আর ভুল করব না এবারের মত ছেড়ে দেন আমায়!! - - আমি অবাক হয়ে পাশের চায়ের দোকানে গিয়ে বসলাম। দোকানের নাম মন্টু মিয়া চায়ের দোকান। দোকানদার ভাইয়ের চোখ মেয়েদের দিকে। আমি আস্তে করে বললাম' ভাই কাহিনী কি? এই মেয়েরা কারা!! দোকানদার ভাই আমার কথা শুনে বললেন ' চুপ! আস্তে কথা বলেন!! এটা ইরা গ্যাং । সব কয়টা মাস্তান । চাঁদাবাজ ও বলতে পারেন। দোকানদার ভাই কথা শেষ করার সাথে সাথে ইরা গ্যাং এসে হাজির আমাদের সামনে। আমি চুপ করে বসে আছি। দোকানদার ভাই বললেন ' ইরা আপা এই নেন ঠান্ডা মুখ ধুয়ে নেন আপা। তখন একটা মেয়ে সামনে এগিয়ে বোতল হাতে নিয়ে চোখ থেকে গ্লাস খুলল। আমি বুঝতে পারলাম এই মেয়ের নাম ইরা। মাস্তানদের লিডার। তবে মাস্তান হলে কি - এত সুন্দর মায়া মাখা মুখ আমি আগে দেখিনি। আমি হা করে তাকিয়ে আছি। আমার মাঝে ভয় কাজ করছে না। আমার হা দেখে একটা মেয়ে ...